মোঃ মুন্না হুসাইন :
তাড়াশ উপজেলায় ২৫|৮|২১ইং তারিখে রোজ বৃহস্পতিবার সন্ধা ৬.৫৮ মি.থেকে প্রায় ৯.৩০ মি.পর্যন্ত প্রচন্ড বৃষ্টি ও সাথে ভঙ্কর বজ্রপাত ঘটে। তবে উপজেলায় কোন মানুষ মারা যাবার ঘটনা ঘটেনি এই বর্ষনের ফলে ঘর বাড়ি,রাস্ত ঘাট,ও মৎস্য পুকুর প্লাবিত হতে দেখা গেছে। এই বর্ষনের ফলে মহেশরৌহালী গ্রামের মৎস্য চাষি মোঃ সামছুল হকের ৩০ বিঘা পুকুর বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে বলে জানা গেছে,মোঃ সাইফুলের ইসলামের ৭ বিঘা পুকুর পানিতে প্লাবিত,হয়েছে বলে জানা গেছ এ ছারা আরও অনেকের মৎস্য পুকুর পানিতে তলিয়ে গেছ বলে জানা যায়। মহেশরৌহালী গ্রামের মোঃ ফরিদের ঘর বাড়ি,মোছাঃ ভানু বেওয়ার ঘর বাড়ি,ফেরেজার ঘর বাড়ি,ও মুছার ঘর বাড়ি সহ আর অনেকের ঘর বাড়ি পানিতে হাবু ডুবু খাচ্ছে। তাড়া এখন ঘর বাড়ি হারিয়ে নিরুপায় হয়ে মানুষের বাড়িতে এসে আশ্রয় নিয়ে জীবন জাপন করছে তাড়া। এদের নেই কোন খাদ্র নেই নই কোন টাকা পয়সা এরা এখন দুঃখের সাথে পাঞ্জা লরে বেঁচে আছে। এছারা মহেশরৌহালীর রাস্তা এই বর্ষনের পানিতে প্লাবিত,বিরল হালীর রাস্তা এই বর্ষনের পানিতে প্লাবিত,পংরৌহালীর রাস্তা এই বর্ষনের পানিতে প্লাবিত,তাড়াশ উপজেলার মধ্যে গরিব হিসাবে বেবচনা করলে এবং বাংলাদেশের মধ্যে জাচাই বাঁছাই করলে দেখা যাবে সব চাইতে দরিদ্র সিমার নিচে বসবাস করে এই তিন গ্রামের মানুষ। এই তিন গ্রামের জনসাধারনকে দেখার মত এখনও কেউ জম্ম নেয় নি,সিরাজগঞ্জ ৬৪-৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ডঃ আজ্জিজ সাহেব নির্বাচনের সময় প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন আমি নির্বাচনে জয়লাভ করলে আমি আপনাদের রাস্তা ঘাট সম্পূর্ণ করে দেব, তিনি নিজে মুখে বলে ছিলেন এই রাস্তা ঘাট চলা চলের অন উপযোগি। গ্রাম বাসিদের অভিযোগ এম,পি মহাদয় এখন ভুলেই গিয়াছেন যে মহেশরৌহালী,বিরলহালী,ও পংরৌহালী গ্রাম নামে কোন গ্রাম আছে বাংলাদেশে। এমন কি তিনি নিরবার্চনে জয়লাভ করার পর তার পদ ধুলি এখনও পর্যন্ত এই হত দরিদ্র গ্রামে রাখেন নি তিনি। আমাদের নওগাঁ ইউনিয়নে আরেকটি ঐতিহাসিক মানব ঘুমিয়ে আছে যাহার নাম সারা বিশ্বের মধ্যে বিরাজ মান তিনি হলেন হযরত শাহ্শরী জিন্দনী (রা) এই মহা মানবকে দেখার জন্য হাজার,হাজার,লক্ষ,লক্ষ মানুষ এই রাস্তার উপর চলাচল করে বলে জানা যায়। তাই এই মহামানবকে দেখার সু জোগ করে দেওয়ার জন্য সরকার ও জন প্রসাশনের নজরে রাখতে গ্রাম বাসিদের আহবান
|