মোঃ আবুল কালাম আজাদ .
আশরি দশকর্ পয্ন্ত ইতহিাসরে পাতায় চলনবলি ছলি মাছ ও পাখরি জন্য বখ্যিাত । এই চলনবলিরে নানা প্রজাতরি মাছরে স্বাদ দশে-বদিশেরে মানুষরে কাছে ছলি অতবি প্রয়ি । এখনও তার এতটুকু ব্যতয় ঘটনোই । জমদিার আমলে চলনবলিে সইে সুস্বাদু কই, মাগুর , শংি, বোয়াল, রুই, কাতলা, মৃগলে , বাউস আইড় , বাঘাড়, বাচা ,পাবদা , ভদো, ফাঁসা সরপুঁটি ইত্যাদি মাছ রাজা , জমদিারর, গোমস্তাদরে উপঢৌকন দয়ি খুশি করে শত শত একর জমি লাখরোজ,বা পরগনা বন্দোবস্ত নয়িে জমদিার হয়ছেে । আবার কউে বচিারক, প্রশাসন , পুলশি অফসিারকে এই মাছ দয়িে জটলি মামলা থকেে খালাস পয়েছেে এমনকি ফাঁসরি আসামওি মুক্তি পয়েছে।ে এমন নজরিরে কথা পুরাতন মানুষদরে কাছ থকেে প্রায়শই শোনা যতে ।
এই চলনবলি আর সইে চলনবলি নাই। বড়াল আর নন্দকুঁজা নদীতে পানি উন্নয়নর্ বোড তনিটি স্লুইস গটে এবং আত্রাই নদরি সাবগাড়ি বশোনী নদরি মুখে রাবারড্যাম স্থাপন করে । আর ভুমি দস্যুদরে অবধৈ দখলদারত্বিে চলনবলিরে প্রানদায়ী নদীগুলরি পানরি স্বাভাবকি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গছেে ।চলনবলরিে প্রন সঞ্চালনকারী স্রোতস্বনী বড়াল, নন্দকুঁজা, গুমানি আত্রাই, বশোনী নদরি নাব্যতা হারয়িে মরা খালে পরনতি হয়ছেে । ফলে চলনবলিও পানশিুন্য হয়ে মাছরে আকাল দখো দয়িছেে । ফলে মুক্ত পানরি প্রাকৃতকি মাছরে উৎপাদন একবোরইে হ্রাস পয়েছেে । শুকনা মওসুমে চলনবলিরে সকল নদ- নদি পানি শুন্য থাকায় প্রকৃতকি মাছরে চারন ভুম,ি আশ্রয় কন্দ্রে এবং প্রজনন স্থল বলিুপ্ত হয়ে যায় । এতে ধীরে ধীরে প্রাকৃতকি সইে সুস্বাদু মাছগুলওি চলনবলি থকেে হরয়িে গছেে ।ক্রমইে প্রকৃতকি সুস্বাদু মাছরে আকাল দখো দয়িছেে । চলনবলিরে মৎসজীবি জলে,ে জয়িন,িহালদার সহ মাছরে ওপর জীবীকার্ নভিরশীল জাতপিশোর মানুষ মাছরে অভাবে অভাবে পত্রৈকি পশে ছড়েে দতিে হচ্ছে ।
বৃহত্তর চলনবলিরে প্রান কন্দ্রে গুরুদাসপুর উপজলোর ওপর দয়িে প্রবাহতি প্রধান এই চারটি নদইি ।এই নদগিুলরি প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয় উপজলোয় প্রাকৃতকি মাছরে চরম ঘাটতি দখো দয়ে । চারটি নদইি ছলি প্রকৃতি মাছরে প্রধান অভয়াশ্রম, চারন ভূমি এবং প্রজনন কন্দ্রে । আশরি দশকরে আগর্ পয্ন্ত গুরুদাসপুর উপজলো জনসংখ্যার মাছরে চাহদিা অনুপাতে অনকে বশেী উদ্বৃত্ত মাছ আহরন হতো যা দশেরে অভ্যন্তরীন চাহদিা মটোতে সক্ষম হতো । অথচ আশরি দশকরে পর চারঘাটে পদ্মা থকেে চলনবলিরে প্রান সঞ্চালনকারী বড়ালরে উৎসমূখে অপরকিল্পতি অপ্রশস্ত স্লুইস গটে স্থাপন করে সংস্লষ্টি নদি এবং চলনবলিকর্র্ েনমিমভাবে হত্যা করা হয়ছ।েফলে গুরদাসপুরে দখো দয়ে প্রকৃতকি মাছরে চরম অভাব ।
গুরুদাসপুর উপজলোর সফল মাছ চাষী উদ্যক্তাদরে ব্যাক্তি উদ্যগে প্রশাসনকি সকল বাধা উপক্ষো করে পুকুর খনন করে বভিন্নি উন্নত প্রজাতরি মাছ আধুনকি পদ্ধততিে চাষ করে মাছরে উৎপাদনে নরবি বপ্লবি ঘটয়িছে।ে
উপজলো মৎস অফসিরে তথ্য অনুযায়ী দখো যায় গত ৯ টি নদী যথাক্রমে নন্দকুঁজা, আত্রাই,ছোট আত্রাই, গুমানি বশোনি র্মজািমামুদ, তুলসি গুড়, বলিকাঠোর , ৩টি খাল এবং ৬ টি বলি থকেে প্রয় একশ ম.েটন ৩০ টি প্লাবন ভূমি থকেে ১০১৬ ম.ে টন ও অন্যান্য জলাশয় থকেে ২‘শ ম.েটন সহ ১০ হাজার ম.েটনরেও বশীে মাছ উৎপাদন হয়ছেে । যার র্আথকি মূল্য গড়ে প্রতি কজেি ৩০০/ টাকা করে হলে তনি শত কোটি টাকারও বশেী। এই গুরুদাসপুর উপজলো থকেইে প্রতি বছরে একমাত্র মাছ উৎপাদনরে আয় থকেইে তনি শত কোটি টাকা জাতীয় আয়রে সাথে যুক্ত হচ্ছে । আগামতিে আরো বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে । এব্যাপারে গুরুদাসপুর উপজলো মৎস দপ্তর থকেে আগামী পর্ঞ্চবাষকীি পরকিল্পনায় ২০২১-২২ নাগাদ মাছরে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়ছেে ১০৬৭২.৩০ ম.ে টন । কন্তিু বসরেকারী হসিবেে ২০২১-২২ সাল নাগাদ প্রকৃত উৎপাদন ২০ হাজার ম.ে টন ছাড়য়িে যাবে বলে মাঠর্ পযায়রে জরপিে আশা করা হচ্ছে ।
গুরুদাসপুর উপজলোয় ২০১১ সালরে আদমশুমারী অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা ২ লাখ ১৪ হাজার৭৮৮জনরে মাছরে চাহদিা ৪ হাজার ৫ শত ম.ে টন । উৎপাদন হচ্ছে ১৫ হাজার মট্রেকি টন। উপজলোর চাহদাি মটোনোর পরও সাড়ে ১০ হাজার ম.েটন উদ্বৃত্ত মাছ ব্যাবসায়ীদরে নজস্বি উদ্ভাবতি পদ্ধততিে ট্রাকে করে চলন্ত পুকুররে পানতিে জীবন্ত মাছ দশেরে অভ্যন্তরে বভিন্নি জলোয় সরবরাহ করছে । এতে মাছ চাষী এবং ব্যাবসায়ীরা অনকে লাভবান হচ্ছে এবং ব্যাপকর্ কমসংস্থান বড়েছেে বকোরত্ব কমছেে ।
গুরুদাসপুরউেপজলো সনিয়ির মৎস্য অফসিরে বগিত দশ বছররে মাছ উৎপাদনরে পরসিংখ্যানে দখো যাচ্ছে ৬১১০ টন । ২০১০-১১ সালে পুকুর ছলি ৪২৮০ টি আয়তন ১৪১০ হক্টের , মাছ উৎপাদন ছলি ৬২৯০ ম.েটন । ১১-১২সালে পুকুর ছলি ৪৩২০ ট,ি আয়তন ১৪৩০ হ.ে উৎপাদন ৬৫৪২ ম.ে টন । ১২- ১৩ সালে পুকুর ছলি ৪৫০০ ট,ি আয়তন ১৪৫০ হ,ে উৎপাদন ৬৭১৫ ম.েটন। ১৩-১৪ সালে পুকুর ছলি ৪৬২০ ট,ি আয়তন ১৪৮৮ হ,ে উৎপাদন ৭১৩৪ ম.েটন । ১৪-১৫ সালে পুকুর ছরি ৪৬৮৫ ট,িআয়তন ১৫২০ হ.ে উৎপাদন ৭১৭২ ম.েটন। ১৫-১৬ সারে পুকুর ছলি ৪৭৩২ ট,ি আয়তন ১৫৫৮ হ,ে উৎপাদন ৭২০০ ম.ে টন। ১৬-১৭ সালে পুকুর ছলি ৪৭৬২ ট,ি আয়তন ১৫৬১ হ.ে উৎপাদন ৭২২৫ ম.ে টন এবং ১৭-১৮ সালে পুকুর সংখ্যা দাঁড়য়ছিে ৫৪৩৫ টি যার আয়তন ৮ হাজার হক্টেরে , মাছ উৎপাদন হযছেে ৯ হাজার ম.েটনএেবং ২০২০-২১ সালে পুকুররে সংখ্যা ১০ হাজারে দাঁড়য়িছেে । জলায়তন ১হাজার ৪ ‘শ হক্টের থকেে ৫ গুন বড়েে হয়ছেে প্রায় ৬ হাজার হক্টের । মাছরে উৎপাদনও বড়েছেে ৩ গুন র্অথাৎ প্রায় ১৫ হাজার ম.ে টন। উপজলোয় মাছরে চাহদিা মটোনোর পরও সাড়ে ১০ হাজার মট্রেকি টন মাছ দশেরে অভ্যন্তরনি বাজারে বাজারজাত করা হচ্ছ।ে
মৎস ও প্রনসিম্পদ মন্ত্রনালয়রে তথ্যে জানা যায়, গত ১০ বছরে দশেে মাথাপছিু মাছ খাওয়ার পরমিান প্রায় শতভাগ বড়েছে।ে২০১০ সালরে র্সবশষে খানা জরপিে উঠে এসছেে বছরে বাংলাদশেে একজন মানুষ মাত্র ১২ কজেি মাছ খতে। এখন সটো পৌছছেে ৩০ কজেতি।ে
মৎস ও প্রনসিম্পদ মন্ত্রনালয়রে তথ্যে জানা যায়,বাংলাদশে এখন মাছ চাষে স্বয়ংসর্ম্পুন। র্বতমান বশ্বিে মাছ উৎপাদনে বাংলাদশেরে অবস্থান চর্তুথ। বশ্বি খাদ্য সংস্থা র্পুবাভাষ দয়িছে,ে২০২২ সাল নাগাদ বশ্বিে যে ৪ টি দশে মাছ চাষে বপিুল সাফল্য র্অজন করবে তার মধ্যে বাংলাদশে অন্যতম। মাধ্যমে হারয়িে যাওয়া অনকে প্রজাতরি মাছ গবষেনার এখন সরকার-ি বসেরকারি ভাবে উন্নত পদ্ধততিে চাষ করা হচ্ছ।ে
# আবুল কালাম আজাদ, ০১৭২৪ ০৮৪৯৭৩,তারখি-২৩/১২/২১#