মোঃ মুন্না হুসাইন, তাড়াশ :
বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম চড়া। ভালো মানের প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। দামের ‘ঝাল’ না কমার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির কারণে গাছ মরে যাওয়ায় সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে। সরবরাহ কমে গেছে, ফলে দামও বেড়েছে।
শীতের আগাম সবজি শিম ও ফুলকপি উপজেলার বাজারগুলোতে চলে এসেছে। তবে দাম একটু চড়া। শিম কিনতে ক্রেতাদের কেজিতে ৬০-৮০ টাকা গুনতে হচ্ছে। আর ছোট একটা ফুলকপি কিনতে লাগছে ৩০-৫০ টাকা।
শনিবারে তাড়াশ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।বৃহস্পতিবার তাড়াশে নওগাঁ বৃহত্তর ঐতিহাসিক হাটে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া কাঁচা মরিচের দাম মান্নান নগরে আরও বেড়ে হয়েছে ২০০ টাকা। ব্যবসায়ীরা এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) কাঁচা মরিচ ৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। গত সপ্তাহে এক পোয়া কাঁচা মরিচ ছিল ২০ টাকা।মোতালেপ নামে এক বিক্রেতা বলেন, এই বছর বৃষ্টির কারণে জমিতে পানি জমে যাচ্ছে। এতে বেশির ভাগ মরিচ গাছ মরে গেছে। তাই বাজারে আমদানি কম। ফলে দাম বেশি।
সরেজমিনে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বরবটি প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কচুর মুখী ৪০ টাকা, কাঁচকলা হালি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লাল গোল আলু ৩০ টাকা, সাদা গোল আলু ৩৫, গাজর ৫০ টাকা, টমাটো ৫০, পটল ৪০ টাকা, ঢেড়স ৪০, কাকরোল ৪০, উচ্ছে ৬০, কালো বেগুন ৩৫ টাকা, সাদা বেগুন ৪০ টাকা।এছাড়া কচুর লতি ৩০টাকা, ঝিঙ্গা ৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, শসা ৪০ থেকে ৫০, চিচিংগা ৪০ টাকা, পেঁয়াজ ৫০ টাকা, রসুন ১২০ টাকা, আদা ১৪০ টাকা এবং কাঁচা মরিচ প্রতিকেজি বিক্রয় হচ্ছে ২০০ টাকা দরে।মাংস বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫০০থেকে ৫৫০ টাকা কেজি দরে, খাসির মাংস ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা, ব্রয়লার মুরগির বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১৩০ টাকা কেজি দরে, যা গত সপ্তাহে ছিল ১২০থেকে ১২৫ টাকা, লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা এবং সোনালী মুরগি ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি।মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বড় রুই মাছ প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা দরে। যার ওজন প্রায় দেড় কেজি। মৃগেলের কেজি পাওয়া যাচ্ছে ২২০ থেকে ২৫০ টাকায়। তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। পাবদা বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা। পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকায়। বেলে মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, ছোট চিংরি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে।
বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম চড়া। ভালো মানের প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। দামের ‘ঝাল’ না কমার কারণ হিসেবে বিক্রেতারা বলছেন, বৃষ্টির কারণে গাছ মরে যাওয়ায় সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে। সরবরাহ কমে গেছে, ফলে দামও বেড়েছে।
শীতের আগাম সবজি শিম ও ফুলকপি উপজেলার বাজারগুলোতে চলে এসেছে। তবে দাম একটু চড়া। শিম কিনতে ক্রেতাদের কেজিতে ৬০-৮০ টাকা গুনতে হচ্ছে। আর ছোট একটা ফুলকপি কিনতে লাগছে ৩০-৫০ টাকা।
শনিবারে তাড়াশ উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।বৃহস্পতিবার তাড়াশে নওগাঁ বৃহত্তর ঐতিহাসিক হাটে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া কাঁচা মরিচের দাম মান্নান নগরে আরও বেড়ে হয়েছে ২০০ টাকা। ব্যবসায়ীরা এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) কাঁচা মরিচ ৫০ টাকায় বিক্রি করছেন। গত সপ্তাহে এক পোয়া কাঁচা মরিচ ছিল ২০ টাকা।মোতালেপ নামে এক বিক্রেতা বলেন, এই বছর বৃষ্টির কারণে জমিতে পানি জমে যাচ্ছে। এতে বেশির ভাগ মরিচ গাছ মরে গেছে। তাই বাজারে আমদানি কম। ফলে দাম বেশি।
সরেজমিনে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন বাজারে বরবটি প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কচুর মুখী ৪০ টাকা, কাঁচকলা হালি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লাল গোল আলু ৩০ টাকা, সাদা গোল আলু ৩৫, গাজর ৫০ টাকা, টমাটো ৫০, পটল ৪০ টাকা, ঢেড়স ৪০, কাকরোল ৪০, উচ্ছে ৬০, কালো বেগুন ৩৫ টাকা, সাদা বেগুন ৪০ টাকা।এছাড়া কচুর লতি ৩০টাকা, ঝিঙ্গা ৫০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা, শসা ৪০ থেকে ৫০, চিচিংগা ৪০ টাকা, পেঁয়াজ ৫০ টাকা, রসুন ১২০ টাকা, আদা ১৪০ টাকা এবং কাঁচা মরিচ প্রতিকেজি বিক্রয় হচ্ছে ২০০ টাকা দরে।মাংস বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫০০থেকে ৫৫০ টাকা কেজি দরে, খাসির মাংস ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকা, ব্রয়লার মুরগির বিক্রি হচ্ছে প্রতিকেজি ১৩০ টাকা কেজি দরে, যা গত সপ্তাহে ছিল ১২০থেকে ১২৫ টাকা, লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা এবং সোনালী মুরগি ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি।মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বড় রুই মাছ প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা দরে। যার ওজন প্রায় দেড় কেজি। মৃগেলের কেজি পাওয়া যাচ্ছে ২২০ থেকে ২৫০ টাকায়। তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। পাবদা বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৪৫০ থেকে ৬০০ টাকা। পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৪০ টাকায়। বেলে মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, ছোট চিংরি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে।
|