স্টাফ রিপোর্টার: তাড়াশের বস্তুল ভূমি অফিসের ভারপ্রাপ্ত ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা দুই দাগে ৮১ শতাংশ জমি খারিজে ১৯ হাজার টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, উপজেলার বিনসাড়া গ্রামের মৃত আবু মুছা ফকিরের স্ত্রী ফাতেমা খাতুনের দুই দাগের ৮১ শতাংশ জমি হাল নাগাদ খারিজ খাজনার জন্য তার ছোট ছেলে ভ্যানচালক মোস্তফা ৫/১১/১৮ তারিখ বস্তুল ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যায়। এসময় ভারপ্রাপ্ত ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মুস্তাগীর কবির মোস্তফার নিকট থেকে দুই দফায় ১৯ হাজার টাকা নিয়ে ওই জমির খারিজ খাজনা করে দেয়। খাজনার দাখিলায় ১ হাজার ১শ ৯২ টাকার উল্লেখ থাকলেও কথায় শুধু ১ হাজার ৯২ টাকা লেখা আছে। তবে খারিজের রশিদে কোন টাকার বর্ণনা নাই। উল্লেখ্য, সামান্য ৮১ শতাংশ জমি খারিজ করতে ১৯ হাজার টাকা নেয়া অবৈধ বলে প্রতীয়মান হয়। এব্যাপারে ভূক্তভোগী মালিক কর্তৃক সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।