মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ সলঙ্গাবাসী

Spread the love

ফারুক আহমেদঃ “মশার জ্বালা ভিশন জ্বালা মশার ভয়ে কান্দি, সন্ধা হলে সবার আগে মশারীটা বান্ধি”, ত্রখন দিনে দুপুরেই ঘরে আমাদের মশারী টানাতে হচ্ছে। সত্যি , সলঙ্গার বিভিন্ন ত্রলাকার আবাসিক ও অনাবাসিক ভবনসহ বিভিন্ন ঘর-বাড়িতে মশার ভয়ে সন্ধ্যাতো দূরের কথা, দিনে দুপুরে নিদ্রার সময় আমশড়া জোরপুকুর বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে দিনে দুপুরে দোকান গুলিতেও মশা মারার কয়েল জ্বালিয়ে বসে দোকানদাড়ি করতে দেখা যায়। ত্রছাড়া আমশড়া গ্রামের শাহাআলম ত্রকটি দেয়াল ঘরে বসবাস করেন। মশার উপদ্রবে তার শিশু কন্যার দুপুরের নিদ্রা হারাম। মেয়েটার কান্না জড়ানো ডাকে উঠে গেলেন। কি হলো আবার ? কান্নার কারণ সেই মশা। ডাঁশমাছির মত বড় বড় মশার কামড়ে মেয়েটার চোখে পানি চলে ত্রসেছে। ত্রই বাড়ির মতই সমগ্র ত্রলাকাবাসি অতিষ্ঠ মশার উপদ্রবে। হাসপাতাল,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদ্রাসা সবখানেই মশার আধিক্যে জজর্রিত ত্রলাকাবাসী। বাসা- বাড়ি,মেস ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মশার উপদ্রব ও অত্যাচারের কথা জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্লাসে মশার কামড় হজম করতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। আমশড়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রসার শিক্ষক জনাব আব্দুল কাদের জানান, মশার কামড়ে ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানোই দুস্কর। সলঙ্গার বিভিন্ন হাসপাতালের রোগীরাও মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ। দিনের বেলাতেও বড় বড় মশার কামড়ে বিরক্ত প্রকাশ করেন রোগী ও তার আত্নীয় স্বজনেরা। সলঙ্গার হাসপাতাল কয়েকটি ঘুরে দেখা যায় যে, তারা সবাই রাতে বেলা মশার কামড়ের ভয়ে মশারীর পাশাপাশি কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাচ্ছেন। সলঙ্গার বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক বলেন,দিনে দিনে বেড়েই চলছে মশার অত্যাচার দিনের বেলাতেও টেকা কঠিন। ত্রখন ত্রলাকায় ত্রকটি প্রধান সমস্যা মশা। আমাদের চাওয়া, নিয়মিত মশা নিধন অভিযানের পাশিপাশি বিশেষ কোন পদক্ষেপ ও বা পদ্ধতি সরকার যেন গ্রহণ করেন যাতে সলঙ্গাবাসী মশার মছিবত থেকে মুক্তি পায়।

Please follow and like us:
Pin Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Website Design, Developed & Hosted by ALL IT BD